Follow Us On Twitter

জননেতা তরিকুল ইসলাম

জনাব তরিকুল ইসলাম
                     জনাব তরিকুল ইসলাম(সাবেক মন্ত্রী),সদস্য জাতীয় স্থায়ী কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি
জননেতা জনাব তরিকুল ইসলাম বিএনপি’র তথা বাংলাদেশের জাতীয় রজীতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। আধুনিক যশোরের রুপকার তিনি। যশোর পুনর্গঠনে তরিকুল ইসলাম এক অদ্বিতীয় নেতা। যশোর মেডিকেল কলেজ, যশোর কারিগরী প্রশিক্ষন মহাবিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতাল ও করোনারি কেয়ার ইউনিট, বিভাগীয় কাষ্টমস অফিস, বেনাপোল স্থল বন্দর, যশোর মডেল পৌরসভা এর সকল অজর্নের কৃতিত্বের দাবিদার তিনিই। তার কর্মের কারনে তিনি যশোরের মানুষের কাছে অবিস্মরনীয় আছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন ।


জননেতা জনাব তরিকুল ইসলামের পারিবারিক পরিচিতি:

যশোর উন্নয়নের কারীগর, বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সমাজসেবার অঙ্গনে যশস্বীপুরুষ, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অগ্রসৈনিক, জনাব তরিকুল ইসলাম ১৯৪৬ সালের ১৬ নভেম্বর যশোর শহরে জন্মগ্রহণ করেন পিতা আলহাজ্জ্ব আব্দুল আজিজ একজন ব্যবসায়ী ছিলেন মাতা মোসাম্মৎ নূরজাহান বেগম ছিলেন একজন গৃহিণী 
জননেতা জনাব তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী এবং অন্যতম রাজনৈতিক সহযোদ্ধা,       অধ্যাপক নার্গিস বেগম

অধ্যাপক নার্গিস বেগম

যশোর সরকারী সিটি কলেজের সাবেক 
উপাধ্যাক্ষ, বিশিষ্ট সমাজ সেবিকা শিক্ষাবিদ অধ্যাপক নার্গিস বেগম অধ্যাপক নার্গিস বেগমের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলেই যশোর কলেজ, উপশহর মহিলা ডিগ্রি কলেজ সহ যশোরের অনেক সামাজিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যশোরের বুকে গড়ে উঠেছে। বর্তমানে তিঁনি “দৈণীক লোকসমাজ” পত্রিকার সম্পাদক এবং যশোর জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সম্মানিত আহবায়ক।

জননেতা জনাব তরিকুল ইসলাম দুই পুত্র সন্তানের জনক। 
শান্তুনু ইসলাম সুমিত
জ্যোষ্ঠ পুত্র জনাব শান্তুনু ইসলাম সুমিত ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে পড়াশুনা শেষ করে একটি পাবলিক ফার্মের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর হিসাবে কর্ম জীবন শুরুৃ করেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে বিচরণ না করেও সর্বদা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির তৃণমূলের সকল নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, দিয়ে যাচ্ছেন উৎসাহ-উদ্দীপনা।


অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
জননেতা জনাব তরিকুল ইসলামের কনিষ্ঠ পুত্র আলহাজ্ব অনিন্দ্য ইসলাম অমিত সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক(খুলনা বিভাগ), জাতীয় নির্বাহী কমিটি,  বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। জনাব অনিন্দ্য ইসলাম অমিত তাঁর শিক্ষা জীবনের শুরু করেন যশোর সেক্রেড হার্ট জুনিয়র হাই স্কুল থেকে। ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ থেকে সায়েন্স নিয়ে এইচ,এস,সি(H.S.C)পাশ করার পর ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে বি,এস,সি অনার্স(B.S.C. Hon.)ও বায়োকেমিস্ট্রিতে এম,এস,সি(M.S.C. Biochemistry) এবং নর্থ-সাউথ ইউনিভার্সিটি থেকে ফাইন্যান্স এ এম,বি,এ(MBA-Finance) করেন জনাব অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। বিগত সময়ে স্বৈরাচার সরকারের একের পর এক মিথ্যা মামলার দায় ঘারে নিয়ে অসুস্থ গৃহহারা তরিকুল ইসলামের অনুপস্থিতিতে নেতৃত্ব হীন দিশাহারা যশোর বিএনপির প্রায় ব্যর্থ আন্দোলন সংগ্রামের  মোড়   একক প্রচেষ্টায় ঘুরিয়ে দিয়ে আন্দোলনকে সাফল্যের শিখরে তুলে আনার মধ্য দিয়েই নিজেকে জননেতা জনাব তরিকুল ইসলামের যোগ্য উত্তরসূরি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেন জনাব অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। যশোর তৃনমূল বিএনপির নেতা-কর্মী গনের দৃষ্টিতে বর্তমানে জনাব আলহাজ্ব অনিন্দ্য ইসলাম অমিত যশোর বিএনপির সবথেকে পরিশ্রমী, আপোষহীন, কর্মী দরদী, আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে থেকে নেতৃত্ব দানকারী নেতা। যশোর বিএনপির বর্তমান তৃনমূল নেতা-কর্মী গন তারুণ্য দীপ্ত আলহাজ্ব অনিন্দ্য ইসলাম অমিত এর মাঝেই দেখতে পায় আশির দশকের ক্রান্তি লগ্নে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব, স্বৈরাচার বিরোধী আপোষহীন নেতা, জনাব তরিকুল ইসলামের প্রতিচ্ছবি এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে  যশোর-৩ আসনে বিএনপি’র প্রতিনিধিকে।


জননেতা জনাব তরিকুল ইসলামের শিক্ষাজীবন:



পারিবারিক ব্যবস্থাপনায় জনাব ইসলামের বাল্যশিক্ষা শুরু হয় অতঃপর ১৯৫৩ সালে তিনি যশোর জিলা স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন একটানা আট বৎসর শিক্ষা গ্রহণের পর ১৯৬১ সালে তিনি এই স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ১৯৬৩ সালে তিনি যশোর মাইকেল মধুসূদন মহাবিদ্যালয় থেকে আই. . এবং ১৯৬৮ সালে একই কলেজ থেকে তিনি অর্থনীতিতে বি. . (অনার্স) ডিগ্রী লাভ করেন ১৯৬৯ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অর্থনীতিতে এম. ডিগ্রী লাভ করেন

জননেতা জনাব তরিকুল ইসলামের রাজনৈতীক জীবন:

ছাত্রজীবন থেকে জনাব তরিকুল ইসলাম ছাত্র রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন ছাত্রজীবনে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের নেতৃত্ব পুরোধা ব্যক্তিত্ব ছিলেন ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষাবর্ষে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের প্রার্থী হিসাবে যশোর এম. এম কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন বৃহত্তর যশোর জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতিও ছিলেন তিনি তিনি ১৯৬৩ সালে সর্বক্ষেত্রে রাষ্ট্রভাষা প্রতিষ্ঠার আন্দেলনের যুগ্ন-আহবায়ক ছিলেন ১৯৬৪ সালে তিনি তৎকালীন মৌলিক গণতন্ত্রের নির্বাচনে পাকিস্তান মুসলিম লীগের বিপরীতে ফাতেমা জিন্নাহ- এর অনুকূলে জনমত সৃষ্টির জন্য অধ্যাপক শরীফ হোসেনের সহযোদ্ধা হিসেবে গ্রামে গ্রামে গমন করেন এবং মানুষকে সংগঠিত করেন

বৈচিত্র্যময় রাজনৈতিকজীবনে তিনি বহুবার কারাবরণ করেন নির্যাতনের শিকার হন যশোর এম. এম কলেজে শহীদ মিনার তৈরী উদ্যোগ নিতে গিয়েও তিনি কারাবরণ করেন ১৯৬৬ সালে তৎকালীন এম. এন. মিঃ আহম্মদ আলী সর্দার কর্তৃক দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় জনাব ইসলামকে বেশ কিছুদিন কারাবরণ করতে হয় ১৯৬৮ সালে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনের জন্যে তাঁকে রাজবন্দী হিসাবে দীর্ঘ নয় মাস যশোর রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে কারাভোগ করতে হয় সাবেক পাকিস্তান আমল পরবর্তিতে বাংলাদেশ আমলে প্রত্যেকটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণআন্দোলনে তিনি সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় গণআন্দোলনে নেতৃত্বদানের জন্যে পুলিশ কর্তৃক নির্যাতিত হন এবং বেশ কিছুদিন হাজতবাস করেন

জাতীয় রাজনীতিতে জনাব তরিকুল ইসলাম একজন প্রথম সারির নেতা ১৯৭০ সালে জনাব ইসলাম মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে পরিচালিত ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টিতে যোগদান করেন মজলুম জননেতা মৌলনা ভাসানী আহুত ফারাক্কা লং মার্চে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন
আওয়ামী-বাকশাল আমলের দুঃশাসন কালাকানুনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ফোরামে বক্তব্য রাখার কারণে তরিকুল ইসলাম নির্যাতনের শিকার হন কারাবরণ করেন

১৯৭৩ সালে জনাব তরিকুল ইসলাম বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়ে যশোর পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন

১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ শাসনামলে জনাব ইসলাম তিন মাস কারাভোগ করেন
১৯৭৮ সালে তিনি যশোর পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন
১৯৭৮ সালে তিনি ফ্রন্টের হ্যাঁ/না নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন

মরহুম মশিউর যাদুমিয়ার নেতৃত্বে ন্যাপ (ভাসানী) বিলুপ্ত হলে তিনি ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বি. এন. পির আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন

যশোর সদর নির্বাচনী এলাকা (যশোর-) থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সময়ে তিনি জাতীয়তাবাদী দলের জেলা আহবায়ক কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন ১৯৮০ সালে তিনি জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন

১৯৮২ সালের মার্চ জনাব তরিকুল ইসলাম সড়ক রেলপথ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত হন

১৯৮২ সালে স্বৈরাচারী এরশাদ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর জনাব ইসলাম এরশাদ কর্তৃক কারারুদ্ধ হন এবং দীর্ঘ তিন মাস অজ্ঞাত স্থানে আটক থাকেন অতঃপর তথাকথিত এরশাদ হত্যা মামলার প্রধান আসামী হিসাবে দীর্ঘ নয় মাস ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ থাকেন এবং নির্মম নির্যাতনের শিকার হন

জেলখানা থেকে মুক্ত হয়ে জনাব ইসলাম এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন

১৯৮৬ সালে তাঁকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বি. এন. পি)- এর যুগ্ন মহাসচিবের দায়িত্ব প্রদান করা হয় সময়ে তিনি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্বও পালন করেন

১৯৯০ এর গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জনাব ইসলাম বিশেষ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন গণতান্ত্রিক উত্তরণের পর ১৯৯১ এর সংসদ নির্বাচনে তিনি সামান্য ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন ১৯৯৪ সালের উপ-নির্বাচনে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় সংসদ নির্বাচিত হন

১৯৯১ সালে জনাব তরিকুল ইসলাম সমাজকল্যাণ মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এবং ১৯৯২ সালে মন্ত্রণালয়ের পূর্ণমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন সময়ে তিনি ডাক টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেন পরবর্তীতে তিনি মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন

২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি ৪০০০০ ভোটের ব্যবধানে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আলী রোজা রাজুকে পরাজিত করে যশোর- আসনের এম. পি নির্বাচিত হন বিএনপি মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হলে তিনি বাংলাদেশ সরকারের খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পরবর্তীতে তিনি তথ্য মন্ত্রণালয় এবং পরে বন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন


যশোরের উন্নয়নে জননেতা জনাব তরিকুল ইসলামের অবদান:


স্বাধীনতা পরবর্তী যশোরের প্রথম মন্ত্রী, যশোর উন্নয়নের কারিগর, আধুনিক যশোরের রুপকার, দক্ষিণ বঙ্গের অহংকার, জনাব তরিকুল ইসলামের জন্ম এই যশোরের মাটিতেই। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হয়তো অনেক নেতাই পায় কিন্তু কজন নেতা ক্ষমতা পাবার পর তার জন্মভূমি ও জনতার জন্য কিছু করার চেষ্টা করে ? যুগ যুগ অপেক্ষার পরে হয়তো এমন একজন মহান নেতাকে পাওয়া যায়। তরিকুল ইসলাম সেই মহানদের একজন যে শুধু জনতার ভালবাসা নিতে নয় জনতার ভালবাসার প্রতিদান দিতেও জানে।যশোর মেডিকেল কলেজ, যশোর কারিগরী প্রশিক্ষন মহাবিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান প্রযু্ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতাল করোনারি কেয়ার ইউনিট, বিভাগীয় কাষ্টমস অফিস, বেনাপোল স্থল বন্দর, যশোর মডেল পৌরসভা এর সকল অজর্নের কৃতিত্বের দাবিদার তিনিই তার কর্মের কারনে তিনি যশোরের মানুষের কাছে অবিস্মরনীয় আছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন

সামাজিক কর্মকান্ডে জননেতা জনাব তরিকুল ইসলাম :

জনাব ইসলাম যশোর সরকারী সিটি কলেজ পরিচালনা পরিষদের নির্বাহী সদস্য, যশোর ইনস্টিটিউটের সহকারী সম্পাদক, যশোরের সর্ববৃহৎ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনজাগরণী চক্র’- এর সভাপতি, কিংশুক সঙ্গীত শিক্ষা কেন্দ্রের প্রধান উপদেষ্টা যশোর ক্লাবের নির্বাহী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন যশোর জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে আধুনিকীকরণে জনাব ইসলাম বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন


জননেতা জনাব তরিকুল ইসলামের দেশ ভ্রমণ :

জনাব ইসলাম ব্যক্তিগত, দলীয়, রাজনৈতিক রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসাবে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, গণচীন, উত্তর কোরিয়া, হংকং, ইটালী, ফ্রান্স, শ্রীলংকা, ভুটান, সাউথ আফ্রিকা, সাইপ্রাস, ভারত, সিঙ্গাপুর, ভিয়েনা, আর্জেন্টিনা, সুইজারল্যান্ড কানাডাসহ অসংখ্য দেশ ভ্রমণ করেন এবং যশোর পৌরসভার চেয়ারম্যান হিসেবে সিঙ্গাপুর, মলয়েশিয়া, থাইল্যান্ড সফর করেন তিনি এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় ফোরামে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন

Comments